LITTLE KNOWN FACTS ABOUT দ্রুত গর্ভবতী হওয়ার উপায়.

Little Known Facts About দ্রুত গর্ভবতী হওয়ার উপায়.

Little Known Facts About দ্রুত গর্ভবতী হওয়ার উপায়.

Blog Article

শারীরিক ব্যায়াম: গর্ভাবস্থায় শারীরিক ব্যায়াম করতে বাধা নেই। তবে কতটুকু এবং কীভাবে ব্যায়াম করতে হবে, সেটা চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনা করে নিতে হবে।

আপনার গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ানোর জন্য কয়েকটি মৌলিক পদক্ষেপ আপনাকে নীচে দেওয়া হল:

স্তন পান করানোর সময় গলা ব্যথা-প্রতিকারসমূহ এবং অবলম্বনকারী সতর্কতামূলক ব্যবস্থাপনাগুলি

গর্ভপাতের কতদিন পরে আবার সন্তান নেয়া যাবে?

চাপ-মুক্তির ব্যায়াম, যেমন যোগ বা কোনো মনের-শরীরের বিনোদন প্রোগ্রাম, আপনাকে উদ্বেগ মুক্ত হতে এবং আপনার গর্ভধারণের সামগ্রিক সম্ভাবনাগুলিকে বাড়াতে সহায়তা করতে পারে।

আপনার এই অপ্রত্যাশিত গর্ভধারণ রোধ করার জন্য আপনি ডাক্তারী চিকিৎসা ব্যব্যস্থা অথবা অস্ত্রপচার পদ্ধতির দিকে যেতে পারেন কিন্তু এগুলিতে আপনার স্বস্থ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।যাইহোক,গর্ভপাত করানোর জন্য প্রাকৃতিক উপায়ের দিকে যাওয়া অথবা ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবহার করা শুধুমাত্র কেবল কার্যকরী এবং সুবাধাজনকই নয় আপনি এই সম্পূর্ন গর্ভপাত পদ্ধতিটিকে গোপনতাপূর্ণও রাখতে পারেন।এখানে আমরা আলোচনা করতে চলেছি একটি গর্ভপাত করানোর জন্য কীভাবে বিভিন্ন ঘরোয়া প্রতিকারগুলিকে কার্যকরভাবে অনুসরণ করা যায় সে সম্বন্ধে।

এইচএসজি (হিস্টেরোসালপিংওগ্রাম) পরীক্ষার পরে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা

১২.গর্ভপাতের জন্য কটন রুট বার্ক বা তুলা মূলের ছাল

আপনি যদি আপনার ডিম্বস্ফোটনের আগে এক বা দুই দিনের মধ্যে যৌন সংসর্গ হয় তাহলে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে । কিন্তু আপনি যখন গর্ভবতী হওয়ার জন্য যৌনসঙ্গম করার সঠিক দিন বা দিনগুলি নির্বাচন করা সহজ নয় । অতএব, যদি আপনি একটি শিশুর পরিকল্পনা করছেন, তাহলে প্রতি দুই থেকে তিন দিনে অন্তত একবার যৌনসঙ্গম উপভোগ করা একটি ভাল ধারণা ।

অধ্যাপক হাজেরা মাহাতাবের মতে পরিবারের সদস্যদের কেউ যদি গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে এই জাতীয় ডায়াবেটিস সম্পর্কে আগে থেকে সচেতন হওয়া জরুরি।

ভয়: গর্ভাবস্থায় হঠাৎ ভয় পেলে বা চমকে গেলেও গর্ভপাত হয় না।

শীতে কীভাবে শিশুকে click here উষ্ণ রাখবেন- টিপস এবং কৌশলগুলি

এজন্য তার শারীরিক অবস্থা, পূর্বেই ইতিহাস বিশ্লেষণ করে চিকিৎসক পরামর্শ দিতে পারেন।

নারীদের গর্ভধারণের ক্ষেত্রে ডায়াবেটিসের বিভিন্ন ধরণের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। টাইপ-১ বা টাইপ২ ডায়াবেটিস আক্রান্ত নারীরা গর্ভধারণের সময় এবং গর্ভধারণের পর যেমন বিভিন্ন জটিলতার সম্মুখীন হতে পারেন, তেমনি যেসব নারীর ডায়াবেটিস নেই তারাও গর্ভাবস্থায় বিশেষ ধরণের ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়ার পর বিভিন্ন ধরণের স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারেন।

Report this page